ঢাকা, অক্টোবর ০৭ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- খোলা বাজারে নায্য মূল্যে আটা বিক্রি (ওএমএস) বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক।
ঢাকা শহরে প্রতিটি ট্রাকে কমপক্ষে ৫০০ কেজি আটা বিক্রি বাধ্যতামূলক করার পাশাপাশি জেলা শহরে চাহিদার ভিত্তিতে আটা বিক্রির পরিমাণ দিনে ১৫ থেকে বাড়িয়ে ২০ টন করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার খাদ্য অধিদপ্তরের সভাকক্ষে ওএমএস কার্যক্রম পর্যালোচনা সভায় মন্ত্রী এ নির্দেশ দেন বলে মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বর্তমানে ঢাকা শহরের ২০০টি ট্রাকসহ সারাদেশে ৯২২ জন ডিলারের মাধ্যমে ওএমএস কর্মসূচি চলছে। ঢাকা শহরের বাইরে প্রত্যেক জেলায় প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ টন করে আটা বিক্রি করা হচ্ছে।
ওএমএস কার্যক্রমে প্রতি কেজি চাল ২৪ টাকা এবং প্রতি কেজি আটা ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক্ষেত্রে যাতে কোনো ধরনের অনিয়ম না হয়, সেজন্য মাঠ পর্যায়ের তদারকি কর্মকর্তাদের কঠোরভাবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেওয়া হয় সভায়। একইসঙ্গে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর থেকে নিয়মিতভাবে তদারকি করারও সিদ্ধান্ত হয়।
সভায় জানানো হয়, বর্তমানে সরকারি গুদামে ১২ লাখ ২৫ হাজার টন চাল এবং দুই লাখ ৩২ হাজার টন গম মজুদ রয়েছে। এছাড়া বেসরকারি পর্যায়ে গত তিন মাসে এক লাখ চার হাজার টন গম আমদানি হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুল আউয়াল হাওলাদার, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আহমদ হোসেন খান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক এনায়েত হোসেন, মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব খন্দকার আতিয়ার রহমান, মইনুল হক, খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালকরা এবং মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা শহরে প্রতিটি ট্রাকে কমপক্ষে ৫০০ কেজি আটা বিক্রি বাধ্যতামূলক করার পাশাপাশি জেলা শহরে চাহিদার ভিত্তিতে আটা বিক্রির পরিমাণ দিনে ১৫ থেকে বাড়িয়ে ২০ টন করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার খাদ্য অধিদপ্তরের সভাকক্ষে ওএমএস কার্যক্রম পর্যালোচনা সভায় মন্ত্রী এ নির্দেশ দেন বলে মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বর্তমানে ঢাকা শহরের ২০০টি ট্রাকসহ সারাদেশে ৯২২ জন ডিলারের মাধ্যমে ওএমএস কর্মসূচি চলছে। ঢাকা শহরের বাইরে প্রত্যেক জেলায় প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ টন করে আটা বিক্রি করা হচ্ছে।
ওএমএস কার্যক্রমে প্রতি কেজি চাল ২৪ টাকা এবং প্রতি কেজি আটা ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক্ষেত্রে যাতে কোনো ধরনের অনিয়ম না হয়, সেজন্য মাঠ পর্যায়ের তদারকি কর্মকর্তাদের কঠোরভাবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেওয়া হয় সভায়। একইসঙ্গে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর থেকে নিয়মিতভাবে তদারকি করারও সিদ্ধান্ত হয়।
সভায় জানানো হয়, বর্তমানে সরকারি গুদামে ১২ লাখ ২৫ হাজার টন চাল এবং দুই লাখ ৩২ হাজার টন গম মজুদ রয়েছে। এছাড়া বেসরকারি পর্যায়ে গত তিন মাসে এক লাখ চার হাজার টন গম আমদানি হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুল আউয়াল হাওলাদার, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আহমদ হোসেন খান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক এনায়েত হোসেন, মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব খন্দকার আতিয়ার রহমান, মইনুল হক, খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালকরা এবং মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
No comments:
Post a Comment