ঢাকা, অক্টোবর ০৬ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে আবারো 'মৃত' উল্লেখ করে নির্বাচনকালীন অন্তর্র্বতী সরকারের রূপরেখা তুলে ধরতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের এ সদস্য বৃহস্পতিবার বলেন, "তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার মৃত্যু হয়েছে। বর্তমানে সংবিধানে এর কোনো অস্তিত্ব নেই। এখন এটা নিয়ে বিলাপ করার সময় নেই।"
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে 'মরা গাছ' অভিহিত করে বুধবার তিনি বলেছিলেন, এতে আর ফুল ফুটবে না।
তবে 'জনগণ পরিচর্যা করে' ওই 'মরা গাছে' আবার ফুল ফোটাবে বলে মন্তব্য করে বৃহস্পতিবার সুরঞ্জিতের বক্তব্যের জবাব দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের পর বর্তমান বিধান অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হওয়ার কথা যাতে বিএনপি রাজি নয়।
ওই ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে দলটি হরতালও পালন করেছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর জিগাতলায় নিজ বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার চিন্তা বাদ দিতেও বিএনপির প্রতি আহ্বান জানান সুরঞ্জিত।
সুরঞ্জিত বলেন, "কোনো ব্যক্তি নয়, আমরা প্রতিষ্ঠান ও পদ্ধতিকে দাঁড় করাতে চাই। আইনি কাঠামোয় পরিবর্তন এনে নির্বাচন কমিশনকে কীভাবে আরো শক্তিশালী করা যায় তা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। নির্বাচনের সময় অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের রূপরেখা কী হবে তা নিয়ে ঐক্যমত হতে পারে।"
"নির্বাচনের সময় অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের রূপরেখা কী হবে সে বিষয়ে ঐকমত্য হতে পারে। তবে, বিরোধী দল চাইলে বেসরকারি বিল হিসেবে সংবিধান সংশোধনী প্রস্তাব সংসদে উপস্থাপন করতে পারে।"
আলোচনা কীভাবে হতে পারে সে প্রসঙ্গে আইন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সুরঞ্জিত বলেন, "সরকারের সঙ্গে কথা বলার দরকার নেই। বিরোধী দল চাইলে জাতীয় সংসদ, সংসদীয় কমিটি বা নির্বাচন কমিশনে গিয়ে তাদের মতামত দিতে পারে।"
সবার সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে প্রস্তাব বিরোধীদল দিয়েছে- তার সঙ্গে একমত পোষণ করে সুরঞ্জিত বলেন, "বিএনপি একতরফাভাবে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ না দেওয়ার কথা বলেছে। আমরাও তাদের সঙ্গে একমত।"
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের এ সদস্য বৃহস্পতিবার বলেন, "তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার মৃত্যু হয়েছে। বর্তমানে সংবিধানে এর কোনো অস্তিত্ব নেই। এখন এটা নিয়ে বিলাপ করার সময় নেই।"
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে 'মরা গাছ' অভিহিত করে বুধবার তিনি বলেছিলেন, এতে আর ফুল ফুটবে না।
তবে 'জনগণ পরিচর্যা করে' ওই 'মরা গাছে' আবার ফুল ফোটাবে বলে মন্তব্য করে বৃহস্পতিবার সুরঞ্জিতের বক্তব্যের জবাব দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের পর বর্তমান বিধান অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হওয়ার কথা যাতে বিএনপি রাজি নয়।
ওই ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে দলটি হরতালও পালন করেছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর জিগাতলায় নিজ বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার চিন্তা বাদ দিতেও বিএনপির প্রতি আহ্বান জানান সুরঞ্জিত।
সুরঞ্জিত বলেন, "কোনো ব্যক্তি নয়, আমরা প্রতিষ্ঠান ও পদ্ধতিকে দাঁড় করাতে চাই। আইনি কাঠামোয় পরিবর্তন এনে নির্বাচন কমিশনকে কীভাবে আরো শক্তিশালী করা যায় তা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। নির্বাচনের সময় অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের রূপরেখা কী হবে তা নিয়ে ঐক্যমত হতে পারে।"
"নির্বাচনের সময় অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের রূপরেখা কী হবে সে বিষয়ে ঐকমত্য হতে পারে। তবে, বিরোধী দল চাইলে বেসরকারি বিল হিসেবে সংবিধান সংশোধনী প্রস্তাব সংসদে উপস্থাপন করতে পারে।"
আলোচনা কীভাবে হতে পারে সে প্রসঙ্গে আইন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সুরঞ্জিত বলেন, "সরকারের সঙ্গে কথা বলার দরকার নেই। বিরোধী দল চাইলে জাতীয় সংসদ, সংসদীয় কমিটি বা নির্বাচন কমিশনে গিয়ে তাদের মতামত দিতে পারে।"
সবার সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে প্রস্তাব বিরোধীদল দিয়েছে- তার সঙ্গে একমত পোষণ করে সুরঞ্জিত বলেন, "বিএনপি একতরফাভাবে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ না দেওয়ার কথা বলেছে। আমরাও তাদের সঙ্গে একমত।"
No comments:
Post a Comment