Fri, Oct 7th, 2011 8:56 pm BdST | Dial 2000 from your GP mobile for latest news |
২৫ অক্টোবর বিকালে ময়মনসিংহ সার্কিট হাউজ মাঠে ওই জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেনে তিনি।
শুক্রবার সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ময়মনসিংহ, জামালপুর, টাঙ্গাইল, নেত্রকোনা, শেরপুর ও কিশোরগঞ্জ জেলা নেতাদের নিয়ে এক বৈঠকে এই জনসভার দিনক্ষণ চূড়ান্ত করা হয়।
বৈঠকের সভাপতি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ময়মনসিংহ জনসভা সফল করতে জেলা নেতাদের প্রচার চালানো এবং প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেন।
অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মাহমুদুল হাসান, অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন, আবদুল হালিম, এম এ কাইয়ুম, আহমেদ আজম খান, হায়দার আলী, যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, সহ দপ্তর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনি, সহ প্রচার সম্পাদক এমরান সালেহ প্রিন্স, ময়মনসিংহ জেলা উত্তরের সভাপতি এ কে এম মোশাররফ হোসেন, দক্ষিণের সভাপতি আফজাল এইচ খান, জামালপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফরিদুল কবির তালুকদার, নেত্রকোনোর সভাপতি আশরাফ উদ্দিন খান, কিশোরগঞ্জের সভাপতি ফজলুর রহমান, শেরপুরের সহসভাপতি শফিকুল ইসলাম কালাম সভায় উপস্থিত ছিলেন।
অঙ্গসংগঠনগুলোর মধ্যে যুব দল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মীর শরফত আলী সপু, ছাত্র দলের সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিম সভায় অংশ নেন।
ময়মনসিংহের কর্মসূচির আগে ১০ অক্টোবর সিলেট এবং ১৮ অক্টোবর রাজশাহী অভিমুখে রোডমার্চ করবে বিএনপি। ১১ অক্টোবর সিলেট শহরে বিএনপির জনসভায় বক্তৃতা দেবেন খালেদা জিয়া।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর নয়াপল্টনে সমমনাদের নিয়ে এক সমাবেশ থেকে রোডমার্চের এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিরোধী দলীয় নেতা। পরে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, রোড মার্চের পর 'ফাইনাল ম্যাচের' প্রস্তুতি শুরু করবে বিএনপি।
রোড মার্চ
সভার পর এক সংবাদ সম্মেলনে রুহুল কবির রিজভী বলেন, "সিলেট ও রাজশাহী রোড মার্চ ঘিরে ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে। আমাদের অগ্রগামী টিমগুলো পথসভা ও জনসভার স্থলগুলো পরিদর্শন করছেন। স্থানীয় লোকজনের মধ্যেও ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে।"
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুণর্বহালের 'গণদাবি' নিয়ে সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে এই রোড মার্চ হচ্ছে।
গত ৩০ জুন সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সরকার তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্ত করে। বিএনপি শুরু থেকেই এর বিরোধিতা করে আসছে। খালেদা জিয়া এরইমধ্যে বলেছেন, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়কের অধীনে না হলে তার দল আগামী নির্বাচনে অংশ নেবে না।
No comments:
Post a Comment